চাঁদপুরের কচুয়ায় সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কর্তৃক জোর পূর্বক হিন্দুর জায়গা দখল করেছে।
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের তদন্ত অনুসারে চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানার সাচার গ্রামের উত্তম চন্দ্র ধর ও খোকন চন্দ্র ধরের ৩টি দাগের মোট ৯ শতাংশ জায়গা জোর পূর্বক দখল করে এলপিজি গ্যাস ফিলিং ষ্টেশন স্থাপন করছেন কচুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালমা শহিদ ও তার স্বামী শহীদ দর্জি।পূর্ব থেকে সালমা শহীদ ও তার স্বামী এই জায়গা দখল করার চেষ্টা করলে তাদেরকে উত্তম ধর ও তার ভাই খোকন ধর বাধা প্রদান করলে তারা বলে এই জায়গা আমরা ক্রয় করেছি তোমরা কোর্টে গিয়ে মামলা করো।তারপর তারা চাঁদপুর কোর্টে মামলা করেন এবং সেই মামলায় জয় লাভ করেন।তাদের তিনটি দাগের ৯ শতাংশ সম্পত্তি খারিজও করা আছে উত্তম ধর ও খোকন ধরের নামে।তাদের মোট সম্পত্তি হচ্ছে সতের শতক।
এর মধ্যে বাড়ির নয় শতক সম্পত্তি জোর করে দখল করে নিয়েছে সালমা শহিদ ও তার স্বামী শহীদ দর্জি এবং সেখানে ফিলিং ষ্টেশনের জন্য মাটি খুঁড়ে পিলারের কাজ করছে।বাড়ির পৈত্রিক সম্পত্তি ফেরত পাওয়ার জন্য এই অসহায় পরিবার দুইটি জায়গায় জায়গায় ধর্ণা দিচ্ছে।কেউ তাদের সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসছে না।বরং সালমা শহীদ ও তার স্বামী শহীদ দর্জি বর্তমান এমপি ডঃ মহিউদ্দিন খান আলমগীরের নাম ভাঙ্গিয়ে তাদেরকে হুমকি ধমকি দিচ্ছে এবং যানে মেরে ফেলার ভয়ভীতি দেখাচ্ছে।তারা কচুয়া পুলিশ প্রসাশনের কাছে জায়গার কাগজপত্র ও আদালতের রায়ের কপি নিয়ে দারস্থ হলেও পুলিশ নিরব ভূমিকা পালন করছে।বর্তমানে পরিবার দুইটি পথে বসার উপক্রম হয়েছে এবং আতংকের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছে।এই ব্যাপারে সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের মোবাইল নাম্বারে ফোন করলে উনার নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ ঘটনা তদন্ত করা কালিন থানার ও,সি কছুয়ার নিকট জানতে পারে যে উক্ত জায়গার হিন্দু মালিক থানায় একটি সাধারন ডাইরী করেছেন, কিন্তু পুলিশ সিভিল লিটিগেশন নিয়ে মাথা ঘামায় না।
এছাড়াও অারো দুটি সংবাদমাধ্যম গুরুত্বের সাথে এই খবর প্রকাশ করে।
কচুয়ায় সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কর্তৃক জোর পূর্বক সংখ্যালঘুর জায়গা দখল !
কচুয়ায় সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কর্তৃক জোর পূর্বক সংখ্যালঘুর জায়গা দখল!