বরিশালের গৌরনদী উপজেলার সরিকল ইউনিয়নের দক্ষিণ সাকোকাঠী গ্রামে মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২ আগস্ট) রাতে নিতাই দাসের বাড়ির কালী মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুর করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় শনিবার দুপুরে নিতাই দাস বাদি হয়ে গৌরনদী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন।মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ সাকোকাঠী গ্রামের নিতাই দাস তার বাড়ির পশ্চিম পাশে পারিবারিক কালী মন্দিরে দীর্ঘদিন থেকে পূজার্চনা করে আসছেন। ঘটনার দিন শুক্রবার (২ আগস্ট) তিনি রাত এগারটার দিকে মন্দিরের বাতি নিভিয়ে ঘুমাতে যান।
শুক্রবার সকালে তার স্ত্রী মন্দিরে গেলে প্রতিমার পরানো শাড়ি, শাখা ও ফুলের মালা এলোমেলো অবস্থায় মন্দিরের মধ্যে পরে থাকতে দেখেন। পরে সাকোকাঠী খালে ভাংচুর করা প্রতিমা দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের ও থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় খাল থেকে ভাংচুর করা প্রতিমা উদ্ধার করে।
খবর পেয়ে শুক্রবার সকালে গৌরনদী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দা মনিরুন নাহার মেরী, ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারিহা তানজিন, গৌরনদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম ছরোয়ার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
গৌরনদী মডেল থানার ওসি গোলাম ছরোয়ার জানান, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশাল জেলার গৌরনদী থানার সরিকল ইউনিয়নের দক্ষিণ সাকোকাঠী গ্রামে মাকালী মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে।
অদ্য শনিবার বাংলাদেশ মাই্নরিটি ওয়াচের সভাপতি আডঃরবীন্দ্র ঘোষ গৌরনদী থানার ও/ সি কে মোবাইল ফোনে জিজ্ঞাশা করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। তিনি আরো বলেন নিতাই দাস নামক এক ব্যক্তি বাদি হয়ে মামলা নং ০২ তারিখ ০৩.০৮.২০১৯ ধারা ঃ৪৪৮/২৯৫ রুজু করেছেন। তার মোবাইল নং ০১৭১৯৬৬০২৮৫ এ যোগাযোগ করলে তিনি বলেন “উক্ত দিন রাত্রে কে বা কাহারা আমাদের কালী মনদিরের মূর্তী ভেঙ্গেছে আমরা টের পাই নাই, আমি এই ধর্মীয় অবমাননার বিচার চাই”
শুক্রবার (২ আগস্ট) রাতে নিতাই দাসের বাড়ির কালী মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুর করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় শনিবার দুপুরে নিতাই দাস বাদি হয়ে গৌরনদী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ সাকোকাঠী গ্রামের নিতাই দাস তার বাড়ির পশ্চিম পাশে পারিবারিক কালী মন্দিরে দীর্ঘদিন থেকে পূজার্চনা করে আসছেন। ঘটনার দিন শুক্রবার (২ আগস্ট) তিনি রাত এগারটার দিকে মন্দিরের বাতি নিভিয়ে ঘুমাতে যান।
শুক্রবার সকালে তার স্ত্রী মন্দিরে গেলে প্রতিমার পরানো শাড়ি, শাখা ও ফুলের মালা এলোমেলো অবস্থায় মন্দিরের মধ্যে পরে থাকতে দেখেন। পরে সাকোকাঠী খালে ভাংচুর করা প্রতিমা দেখতে পেয়ে স্থানীয়দের ও থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ স্থানীয়দের সহায়তায় খাল থেকে ভাংচুর করা প্রতিমা উদ্ধার করে।
দুবৃত্ত বলে এড়িয়ে না গিয়ে ওদের পরিচয় প্রকাশ করে শাস্তির দাবী জানাই।
বাংলাদেশ মাইনিরটি ওয়াচ উক্ত ঘঠ্নার তীব্র নিন্দা করছেন, দুবৃত্তদের খুজে বের করে অনতি বিলম্বে শাস্তির ব্যবস্তা করতে দাবী জানাচ্ছে। ধর্মীয় অবমাননার বিচার দাবী জানাচ্ছে।
HINDU DEITIES (MA KALI MURTHI) DESTROYED AND DESCRECRATED BY UNKNOWN PERPETRATORS ON FRIDAY LAST AT NIGHT ON 2ND AUGUST,2019. A CASE NO. 01 DATED 03.08.2019 UNDER SECTION 448/295 OF PENAL CODE STARTED AGAINST UNKNOWN PERPETRATORS.
BANGLADESH MINORITY WATCH INVESTIGATING THE MATTER LOCALLY AND WE TALKED WITH NETAI DAS MOBILE NO.01719660285 WHO GAVE US TO UNDERSTAND THAT HIS WIFE ON THE NEXT DAY SATURDAY SAW THE HINDU DEITY IS NOT AVAILABLE AND IT WAS FOUND IN A POND. THE SHEBAIT OF THE DEITY DEMANDED PUNISHMENT OF THE PERPETRATORS;
BANGLADESH MINORITY WATCH IS VERY MUCH CONCERNED ABOUT DESTRUCTION AND DESECRATION OF HINDU KALI MURTHI AT GOURNADI UPAZILA AND BDMW ALSO CONDEMN THIS ATTACK ON RELIGIOUS FAITH AND DEMAND THE PERPETRATORS SHOULD BE BROUGHT TO BOOK AS PER LAW.